Ads 468x60px

বুধবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১২

লিব্রে অফিসের গতি বাড়ানোর তরিকা


আজকাল আমরা অনেক সচেতন। পাইরেসি না করে হলে গিয়ে ছবি দেখছি, অডিও সিডি কিনে গান শুনছি এমনকি উইন্ডোজ কিনতে না পারলে লিনাক্স ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম চালাচ্ছি। অফিসিয়াল কাজে মাইক্রোসফট অফিসের ব্যবহার কমাতে সহায়তা করছি, কারন এত দাম দিয়ে অফিস স্যুট কেনার পয়সা সবার নেই। অফিসের বিকল্পের মধ্যে লিব্রেঅফিস অন্যতম। আমিও একজন এমএস অফিস ব্যবহারকারী, পাশাপাশি লিব্রেটাও ব্যবহার করছি। লিব্রে ব্যবহারকারীর একটা অভিযোগ থাকে এটা বড্ড স্লো, লোড হতে সময় লাগছে। মানছি লিব্রে স্লো, তাকে দ্রুত লোড করারও তো তরিকা আছে। ওটা না দেখেই হুট করে এসব মন্তব্য করা কি ঠিক ?

আসুন দেখি কি করে লিব্রে অফিস নামক ফ্রী অফিস স্যুট আরো কম সময়ে খুলতে পারা যায়।

শুরুতেই লিব্রে অফিস বা লিব্রে রাইটার খুলুন। টুলস হয়ে অপশানে যান। লিব্রে অফিসের নিচে লেখা মেমরীতে ক্লিক করুন। একটা নতুন পর্দা আসবে। সেটায় নিচের মত সেটাপ দিন।

  • আনডু স্টেপসের সংখ্যা দিন ২০।
  • গ্রাফিক্স ক্যাশে লিব্রে অফিসের জন্য ১২৮ মেগা বাইট ও প্রত্যেকটা অবজেক্টের জন্য ২০ মেগাবাইট নির্ধারন করে দিন।
  • অবজেক্টের সংখ্যা দিন ২০।
  • কুইক স্টার্টারে টিক চিহ্ণ দিতে ভুলবেন না যেন।

এবার ওকে চেপে অ্যাপ্লিকেশন রিস্টার্ট দিন। কি, লোড হওয়ার সময় কমেছে না ? এরপরে নিশ্চয় লিব্রে স্লো অপবাদ শুনতে হবে না ?  

রবিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১২

দেখে এলাম স্কাইফল



জেমস বন্ডের আগের সেই জৌলুশ আর নেই। সহকারী নারী এজেন্টের গুলি খেয়ে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে নদীতে পড়ে যায় মিস্টার বন্ড। এদিকে মৃত বন্ডের শোক ভুলতে না ভুলতেই ছয়জন এজেন্টকে হারায় এমআই সিক্স। কিংকর্তব্যবিমূঢ় এমের সামনে হঠাৎ হাজির হয় বন্ড। মাতাল, দুর্বল জেমস বন্ডকে বাধ্য হয়ে নতুন মিশন দিতে রাজি হয় এম। সবগুলো টেস্টে ফেল করা বন্ড মিথ্যাকে সত্য ভেবে নতুন উদ্যোমে শুরু করে তার মিশন। মিশনে তার সাথী হয় তাকে গুলি করা সেই এজেন্ট। শারীরিকভাবে অক্ষম, মানসিকভাবে শক্ত বন্ড ছুটে চলে ভয়ঙ্কর ভিলেন সিলভার সন্ধানে। একটা ওয়ালথার পিপিকে যা আবার বন্ড ছাড়া কেউ আনলক করতে পারবেনা হলো কিউর দেয়া তার একমাত্র গ্যাজেট।

এতক্ষণ যা বললাম তা হলো সম্প্রতি মুক্তি পাওয়া জেমস বন্ড সিরিজের নতুন ছবি 'স্কাইফল' – এর কাহিনীর সারসংক্ষেপ। গত ৮ই ডিসেম্বর, ২০১২ তারিখে বসুন্ধরা সিটির স্টার সিনেপ্লেক্সে দেখে এলাম ছবিটি। ছবিতে একশানের অভাব নেই, গ্যাজেট দেখা যায়নি আগের মতো। পুরনো কিউকে মিস করেছি। বন্ডকে মানবিক রূপ দেয়ার চেষ্টা খুব যে সফল হয়েছে বলা যাবে না। তবে অভিনেতা ডেনিয়েল ক্রেইগ চেষ্টা করেছেন তার সেরাটা দিতে। ছবিতে কিছু অযৌক্তিক দৃশ্য ছিল, মাথা না খাটিয়ে দেখলে সেটা ধর্তব্যের বিষয় না। 


বন্ড গার্ল বেরিনিস মার্লোহ'র সাথে বন্ডের দৃশ্য জমেনি, তার চরিত্রের ব্যপ্তি হতাশা বাড়িয়েছে। ভিলেন চরিত্রে জেভিয়ার বার্ডেম মানিয়ে গেছেন, তাকে দেখলেই 'নো কান্ট্রি ফর দ্য ওল্ড ম্যান' ছবির শীতল মস্তিষ্কের সেই খুনীর কথা মনে পড়ে। এম চরিত্রে জুডি ডেঞ্চ বরাবরই ভালো। 

 
ছবির শেষে একটা টুইস্ট আছে বন্ডের বস বিষয়ক, আর আগমন ঘটে মিস মনিপেনির। ঠিক যেন প্রথম বন্ড ছবির আগের পর্ব। হঠাৎ বুকে শূণ্যতা সৃষ্টি হয়েছিল, পঞ্চাশ বছর আগের শ্যন কনারিকে যদি বর্তমানের হাই ফাই গ্যাজেটে সমৃদ্ধ বন্ডরূপে দেখা যেত !

শ্যন কনারীকে তো আর সেভাবে দেখা যাবে না, তবে পিয়ার্স ব্রসনানকে নিয়ে আরেকটা বন্ড করা যেত। ডেনিয়েল ক্রেইগের জায়গায় ব্রসনান থাকলে আমি নিশ্চিত ছবি আরো জমতো। আদর্শ আধুনিক বন্ড বলতে পিয়ার্স ব্রসনানের চেহারাই ভেসে ওঠে চোখের পর্দায়, আফসোস নির্মাতারা বয়সের অযুহাতে অন্যতম সেরা বন্ডকে অকালে শেষ করে দিয়েছেন। ভবিষ্যতে হয়তো ব্রসনানকে ছাড়িয়ে যাবেন নতুন কোন অভিনেতা।

মুভিটি দেখতে পারেন, তবে খুব আশা নিয়ে দেখলে হতাশ হবেন। যদি এটি বন্ড সিরিজের মুভি না হয়ে সাধারন একশান মুভি হতো তাহলে দর্শকপ্রিয় হতো কিনা সন্দেহ হয়। শুধুমাত্র বন্ড ট্যাগের জন্য স্কাইফল দেখা যায়, আর ফরাসী সুন্দরী বেরিনিস মার্লোহ'র জন্য। তাছাড়া বড় পর্দায় একশান মুভি দেখার মজা নেয়ার জন্যও দেখা যায় স্কাইফল। বিদেশী মুভি দেখার চেয়ে আমি পরামর্শ দেব দেশীয় মুভি দেখুন। স্টার সিনেপ্লেক্সেই চলছে রেদোয়ান রনির “চোরাবালি”; স্কাইফল না দেখে রনির ছবি দেখলে হতাশ হবেন না। অন্তত দেশীয় চলচ্চিত্রকে চোরাবালিতে ডুবে মরতে না দিয়ে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করলে ক্ষতি কি ?

সোমবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১২

মুভি রিভিউ: কাহানী (২০১২)


ঈদের ছুটি ভালই কাটছে। মুভি দেখছি, নামাচ্ছি, টুইটারে টুইট করছি, মাঝে মাঝে ফেবুতে ঢুঁ মারছি। লেখালেখি বড্ড কম হয়ে যাচ্ছে। যা লিখছি তাও আবার লিনাক্স নিয়ে। কাঁহাতক সহ্য করা যায় এইসব টেকি প্যানপ্যানানি। তাই সাবজেক্ট পাল্টানোর চেষ্টা করছি। মুভি রিভিউ লিখার ব্যর্থ চেষ্টা। সবাই তো লিখছে, আমিও নাহয় এই ফাঁকে কয়েকটা রিভিউ লিখে ফেলি। যা দেখি তার লিখলে তো হবে না, যেগুলো ভাল লাগে সেগুলোর লিখতে হবে। সেই ধারাবাহিকতায় আজ লিখছি বলিউডের ছবি “কাহানী” নিয়ে।


কাহানী ছবিটির চিত্রনাট্য ও পরিচালনা করেছেন সুজয় ঘোষ। মুক্তি পেয়েছে ২০১২ সালের মার্চ মাসে। প্রায় দেড় মিলিয়ন ডলার বাজেটের ছবিটি বক্স অফিস থেকে আয় করেছে প্রায় কুড়ি মিলিয়ন ডলার। ব্যবসাসফল ছবি বলতেই হয়। ছবির কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন ডার্টি পিকচার, পরীনিতা খ্যাত বিদ্যা বালান, কলকাতার পরিচিত মুখ পরমব্রত চক্রবর্তী, নওয়াজুদ্দীন সিদ্দিকী, ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত প্রমুখ।

ছবির শুরুতে দেখা যায় ব্যস্ত শহর কলকাতার মেট্র রেল কম্পার্টমেন্টে বিষাক্ত গ্যাস আক্রমণ হয় যাতে মারা যায় অনেক যাত্রী। আসল গল্প শুরু হয় তার দুই বছর পরে। কলকাতায় হাজির হয় এক লন্ডন প্রবাসী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার বিদ্যা বাগচী (বিদ্যা বালান), যে প্রেগন্যান্ট অবস্থায় খুঁজতে এসেছে তার হারানো স্বামীকে। যার নাম অর্ণব বাগচী, যিনি কাজ করতেন ন্যাশনাল ডাটা সেন্টারে (NDC)। বিদ্যাকে সহায়তা করতে এগিয়ে আসে তরুণ পুলিশ অফিসার রানা সিনহা (পরমব্রত চক্রবর্তী)। দেখা যায় অর্ণব নামে কেউ এনডিসিতে কাজ করেনি, কিংবা যে হোটেলের কথা বিদ্যা বলছিল সে হোটেলও ওঠেনি সে নামের কেউ। বিদ্যার দৃঢ় বিশ্বাস অর্ণব বাগচী এখানে এসেছিল। রানার সহায়তায় বিদ্যা সম্ভাব্য সব জায়গায় খুঁজতে শুরু করে অর্ণবকে। 


বিদ্যার এ কাজে বাধা হিসেবে আসে পেশাদার খুনী বব (শ্বাশ্বত চ্যাটার্জী)। ববের চোখ ফাঁকি দিয়ে, এনডিসির টপ লেভেলের বাধা উপেক্ষা করে বিদ্যা নিজের মত করে খুঁজতে থাকে অর্ণবকে, রানাও তাকে সহায়তা করে যথেষ্ট। এবার হাজির হয় আইবি কর্মকর্তা খান। কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে বেরিয়ে আসে সাপ। জানা যায় অর্ণবের মতো দেখতে মিলন বাগচী (ইন্দ্রনীল সেনগুপ্ত) নামের একজন এনডিসিতে কাজ করতো, যে কিনা জড়িত ছিল দুই বছর পূর্বের সেই সন্ত্রাসী হামলার সাথে। তার তথ্য পেলে অর্ণবকে খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে। খান শুরুতে বিদ্যাকে না করলেও বিদ্যার একাগ্রতার কাছে হার মেনে তাকে সহায়তা করতে রাজি হয়। দূর্গা পূজার উৎসবময় নগরীতে এনডিসির শীর্ষ স্থানীয় এক কর্মকর্তার সন্ত্রাসী গ্রুপের সাথে সম্পর্কের তথ্য বের করে ফেলে বিদ্যা। জনবহুল শহরে দুর্ঘটনাক্রমে খুন হয়ে যায় সে কর্মকর্তা, খানের শেষ ক্লু নষ্ট হয়ে যায়। বিদ্যা দমে যায় না, সে এগিয়ে যায়। দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের দিন মিলন বাগচী দেখা করতে চায় বিদ্যার সাথে। বিদ্যা পুলিশকে না জানিয়ে দেখা করতে যায় মিলনের সাথে, আশা তার স্বামীকে পাওয়া যাবে।


এখানেই বেরিয়ে আসে সত্য। বিদ্যার হাতে খুন হয় মিলন বাগচী, বিদ্যার স্বামী অরূপ বসু দুই বছর আগের গ্যাস হামলায় মৃত্যুবরণ করেছিল। তখন বিদ্যার পেটে থাকা বাচ্চাও নষ্ট হয়ে যায়। সেই বিদ্যা মিলন দামজীকে খুঁজতে এসেছিল, ফাঁদ পেতেছিল পুলিশকে বোকা বানিয়ে। আইবি অফিসার খান বোকা বনে যায়, রানা সব বুঝতে পারে। বিদ্যাও অদৃশ্য হয়ে যায় লাল পাড়ের সাদা শাড়ী পরা অসংখ্য রমণীর ভিড়ে ব্যস্ত শহর কলকাতায় দূর্গা পূজার রাতে।

বলিউডের ছবি মানে একই ফর্মূলা, নাচ-গান-মারামারি। সে হিসাবে কাহানী ব্যতিক্রম। ছবিতে মাসালাদার কোন গান নেই, নেই কোন মারমার কাটকাট একশান। আছে দূর্দান্ত অভিনয়, প্লট ও টুইস্ট। একই ধাঁচের বলিউডি ছবি দেখে দেখে যারা বিরক্ত তার ভিন্ন ধাঁচের ছবিটি দেখে আনন্দ পাবেন নিশ্চয়ই। গর্ভবতী মহিলার চরিত্রে বিদ্যা বালান অসাধারন অভিনয় করেছেন। পরমব্রতও ভাল করেছে, অন্যান্য কাস্টিংও ভাল ছিল। খান চরিতে নওয়াজুদ্দীন সিদ্দীকি ছিলেন সাবলীল। বব বিশ্বাসরূপী কলকাতার শক্তিমান অভিনেতা প্রয়াত শুভেন্দু চ্যাটার্জীর ছেলে শ্বাশ্বত চ্যাটার্জী দারুণ মানিয়েছেন। অনেকদিন পর কোন বলিউডি মুভি দেখে ভাল লাগল। শোনা যায় বিদ্যাকে ভেবেই নাকি ছবির গল্প সাজিয়েছিলেন নাট্যকার। তিনি সফল, বিদ্যার ক্যারিয়ারে আরেকটি হিট জমা হলো। সমালোচকদের কাছেও যথেষ্ট প্রশংসা পেয়েছে কাহানী। বিদ্যা যে ন্য়াশনাল এওয়ার্ড পাওয়ার দিকে এগিয়ে গেলেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। সম্প্রতি ফুজি ফিল্ম এওয়ার্ড জিতেছে কাহানী। আইএমডিবিতে রেটিং পেয়েছে আট দশমিক দুই, বলিউড হাঙ্গামার রেটিং চার, টাইমস অব ইন্ডিয়ার রেটিং সাড়ে চার, রোটেন টম্যাটোর দর্শক জরিপে একানব্বই শতাংশ রেটিং পেয়েছে কাহানী।


বিদ্যা বালানও ছবির প্রচারণায় তার বিদ্যা বাগচী ক্যারেক্টারকে বেছে নিয়েছিলেন। তিনি বিভিন্ন শপিং মলে, সিনেমা হলে, রেস্তোরায় বিদ্যা বাগচী সেজে প্রচারণা চালিয়েছেন। বিদ্যা যে শতভাগ সফল বলা যায়।

সুজয় ঘোষ তো পরিকল্পনা আঁটছেন বিদ্যা বাগচীকে নিয়ে তিনি সিরিজ করবেন, সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা তার অনুপ্রেরণা। সাউথ ইন্ডিয়ায় ছবিটির রিমেক হচ্ছে, আগামী বছর জানুয়ারিতে মুক্তি পেতে পারে। আর কাহানী-'র স্ক্রিপ্টের কাজ এগিয়ে চলেছে, আগামী বছরই মুক্তি পেতে পারে কাহানী-২।

তো আর দেরী কেন, দেখতে বসে যান বিদ্যা বালানের “কাহানী”।

শুক্রবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১২

উইন্ডোজ ইনস্টলের পর ওপেনসুয্যে ১২.২'র গ্রাব রিস্টোর

ওপেনসুয্যে ইনস্টল করার পরে উইন্ডোজ ইনস্টল করলে ওপেনসুয্যেকে বুটের সময় খুঁজে পাওয়া যায় না। খুব সহজে আমরা গ্রাব রিস্টোর করতে পারি। এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন ওপেনসুয্যে ১২.২ গ্রাব-২ ব্যবহার করছে।

প্রথমে ওপেনসুয্যের ডিভিডি দিয়ে পিসি বুট করতে হবে। বুটের পর বিভিন্ন অপশানে মধ্যে রেসকিউ অপশানটি সিলেক্ট করতে হবে। লগইন অপশান এলে রুট লিখে এন্টার দিন। পাসওয়ার্ড দিতে হবে না, শুধু এন্টার চাপবেন।
login: root
password:
এরপর fdisk –l লিখে দেখে নিন পার্টিশান লিস্ট। কোন ডিস্কে লিনাক্স আছে ভাল করে দেখুন।
লিনাক্স পার্টিশান মাউন্ট করুন (আমার ক্ষেত্রে ছিল sda8) এবং পরের কমান্ডে অন্যান্য ডিস্ক মাউন্ট করুন।
mount /dev/sda8 /mnt
mount –-bind /dev /mnt/dev
অত:পর নিচের কমান্ড দিয়ে রেসকিউতে প্রবেশ করুন।
chroot /mnt
রেসকিউতে সফলভাবে প্রবেশের পর গ্রাব ইনস্টল করে নিন।
grub2-install /dev/sda
exit
reboot
রিবুটের পর দেখুন ওপেনসুয্যের বুটলোডার চলে এসেছে।

রবিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১২

ফুজিৎসু ল্যাপটপে টাচপ্যাড সক্রিয়করণ (ওপেনসুয্যে ১২.২)


ওপেনসুয্যে ইনস্টল করার পর আমার ফুজিৎসু ল্যাপটপে টাচপ্যাড পাওয়া যায় না। সেটা এনাবল করার একটা উপায় পেয়েছিলাম। সেটা নতুন ভার্সনে খাটাতে গিয়ে দেখলাম কিঞ্চিৎ পার্থক্য আছে। তো দেখা যাক কি কি করলাম টাচপ্যাড সক্রিয় করার জন্য।

শুরুতে কিকঅফ মেনুতে গিয়ে Yast → System → Boot Loader এ ক্লিক করলাম।


নতুন যে উইন্ডো আসবে সেখানে Boot Loader Option এ ক্লিক করে আরেকটি উইন্ডো খুললাম।


নতুন উইন্ডোর Optional Kernel Command Line Parameter – এর শেষে নিচের লাইনটি যুক্ত করে দিলাম।

i8042.notimeout i8042.nomux


এরপর Ok বাটনে ক্লিক করে বেরিয়ে এলাম। অত:পর রিস্টার্ট দেয়ার পর বহুল প্রতিক্ষীত টাচপ্যাড পেলাম। দেরী না করে টু-ফিঙ্গার স্ক্রলিং চালু করে দিলাম।

Like us on Facebook