গতকাল ২৫ শে আগস্ট ছিল লিনাক্সের জন্মদিন। আমরা যারা লিনাক্স চালাই তাদের জন্য দিনটি তাৎপর্যপূর্ণ। অন্য অনেকের জন্যও হয়তো, অন্তত যারা লিনাক্সকে ভালোবাসেন। তো সেদিন সকালে একটা পরীক্ষার ইনভিজিলেশনের দায়িত্ব ছিল। শেষ হতে হতে দুপুর একটা। আমি জানতাম টিএসসিতে কমিউনিটির কিছু বড় ভাই-ছোট ভাইয়েরা মিলে একটা অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। তাদের সংগঠন হলো ফস (FOSS)। আমিও ছুটলাম টিএসসির উদ্দেশ্যে। নিয়ে নিলাম (ক্যানন ইক্সাস ১০০ আইএস) ক্যামেরাটা।
বেশি সময় থাকা হয়নি, বাসায় ফেরার একটা তাড়া ছিল। ঢাকা শহরের জ্যামের কারনে আধা ঘন্টার পথ যেতে আড়াই ঘন্টা লাগবে, এই শঙ্কাটা কাজ করছিল মনে।
গিয়েই ফোন দিলাম আশিকূর নূরকে। এই ছোট ভাইটাই আসতে উৎসাহ দিয়েছিল। ওকে ফোন দিয়ে অবস্থান নিশ্চিত হয়ে নিলাম। দেখা হলো রিংদা, শামীম ভাই, অনিরুদ্ধ, রোহান (দুষ্ট বালক নামেই চিনি :( ) এদের সাথে। কোত্থেকে হাজির হলো নির্ঝর। ওকে থামিয়ে কথা বললাম। ছবিও তুললাম দুটো। এর মাঝেই রিংদা, শামীম ভাইয়ের সাথে কথাবার্তা বললাম। লিব্রে ক্যালকে কিছু সমস্যা ফেস করছি সেটা জানালাম শামীম ভাইকে। আশিকূরের সাথেও টুকটাক বিষয়ে কথা হলো। এরপর আরো কিছু ছবি তুলে বেরিয়ে এলাম। আয়োজনে লিনাক্স মিন্ট, ফেডোরার সিডি-ডিভিডি দেখলাম রাখা হয়েছে বিক্রির জন্য। কিছু ল্যাপটপ দেখলাম, সবগুলোয় লিনাক্স ছিল তবে উবুন্টু-মিন্টেই সীমাবদ্ধ। ফেডোরা বা ওপেনস্যুযে পাওয়ার্ড কোন মেশিন চোখে পড়লো না। এমন জানলে আমার ফেডোরা পাওয়ার্ড ল্যাপিটা নিয়ে যেতাম।
রাতে আবার ফ্রীনোডে আড্ডায় বসলাম উন্মাতাল তারুণ্য ওরফে শাবাব ভাইয়ের আমন্ত্রণে। কম-বেশি অনেকেই ছিল, অপরিচিত কিছু ভাইও ছিল ভার্চুয়াল আড্ডায়। দেখলাম এখানেও ওপেনসুয্যে, ফেডোরা ব্যবহারকারী কম। গতকাল অল্প সময়ের জন্য উইন্ডোজে গিয়েছিলাম। প্রায় সারাট সময়ই ছিলাম ফেডোরায়। রাতে আবার ডেস্কটপে থাকা লিনাক্স মিন্টে ঢুঁ মেরেছিলাম।
মোদ্দাকথা লিনাক্স দিবসটি লিনাক্সময় কাটাতে পেরেছি। আগামীর স্বপ্ন দেখি, হয়তো একদিন সকল সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে পূর্ণরূপে লিনাক্স চালাতে পারবো।
শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০১১
আমার লিনাক্স দিবস
এর দ্বারা পোস্ট করা
Unknown
এই সময়ে
৩:৩৮ PM
0
মন্তব্য(গুলি)
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
X-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন

বৃহস্পতিবার, ৯ জুন, ২০১১
ফেডোরা ইনস্টলের পর করণীয় : পর্ব ২
ফেডোরা (১৫) লাভলক ইনস্টলের পর অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না কি করবেন। গ্নোম ৩ অনেক নতুনত্ব নিয়ে এসেছে, তাই এতকাল গ্নোম ২ চালিয়ে আসা ব্যবহারকারীরা অভ্যস্থতার জন্য অসুবিধায় পড়েন। গুগলে ঘাঁটাঘাটি করে অনেক কিছু জানা যায়, তবে নিজের ভাষায় জানতে পারলে মন্দ কি ? তাই আমার এ ক্ষুদ্র চেষ্টা।
১) সুডোর ব্যবহার
ফেডোরায় সুডো এনাবল করার জন্য নিচের কমান্ড দিন।
রুটে যাওয়ার জন্য নিচের (su) কমান্ডটি দিয়ে এন্টার চাপুন, পাসওয়ার্ড দিয়ে রুটে প্রবেশ করুন।
এবার নিচের লাইনটি খুঁজে বের করুন।
তার নিচে রুটের পরিবর্তে আপনার ইউজার নেম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন (লাইনটির নিচে লিখবেন, লাইনটি মুছবেন না)। ধরি আপনার ইউজার নেম xyz, তাহলে কোডটি হবে-
Ctrl+W চেপে এন্টার চাপলে সেভ হয়ে যাবে। এরপর Ctrl+x চেপে বেরিয়ে আসুন। হয়ে গেল, এবার আপনি সুডো কমান্ডটি দিয়ে কাজ করতে পারবেন, বার বার রুটে যেতে হবে না।
২) সবচেয়ে গতিশীল মিরর খুঁজে নিন
ফেডোরার অনেকগুলো মিররের মাঝে কোনটি আপনার জন্য দ্রুত কাজ করবে তা বের করার জন্য টার্মিনালে নিচের কমান্ডটি দিন।
প্যাকেজ ইনস্টলের বা আপডেটের সময় এর ফল দেখতে পাবেন।
৩) আরপিএম ফিউশন যুক্ত করুন
এই থার্ড পার্টি রিপোজিটরি যুক্ত করে আপনি বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করতে পারবেন, যেগুলো ফেডোরা বা রেড-হ্যাট দিতে অনিচ্ছুক।
৪)রেস্ট্রিকটেড কোডেক ইনস্টলেশন
এমপিথ্রী সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কোডেক ইনস্টলের জন্য দিন নিচের কমান্ড।
৫) ফাইল আর্কাইভার প্লাগ-ইন
৬) টুইক টুল
গ্নোম টুইক টুল দিয়ে গ্নোম শেলের থিম পরিবর্তন, ডেস্কটপে রাইট-ক্লিক এনাবল, আইকন পরিবর্তন ইত্যাদি কাজ করা যায়।
এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন আরেকটি কাজের টুইক টুল Ailurus, এটা দিয়ে আপনি সফটওয়্যার ইনস্টলেশন কিংবা রিপোজিটরি যুক্ত করা বা সিস্টেম ইনফরমেশন ইত্যাদি সুবিধা পাবেন।
৭) ফ্ল্যাশ প্লাগইন
৮) ভিএলসি ইনস্টলেশন
৯) টরেন্ট ক্লায়েন্ট ইন্সটলেশন
আপাতত এগুলোই জানালাম, সামনের পর্বে আরো কিছু টুইক জানাবো; ততদিন হ্যাপি লিনাক্সিং :)
১) সুডোর ব্যবহার
ফেডোরায় সুডো এনাবল করার জন্য নিচের কমান্ড দিন।
রুটে যাওয়ার জন্য নিচের (su) কমান্ডটি দিয়ে এন্টার চাপুন, পাসওয়ার্ড দিয়ে রুটে প্রবেশ করুন।
su
yum install nano
nano /etc/sudoers
এবার নিচের লাইনটি খুঁজে বের করুন।
root ALL=(ALL) ALL
তার নিচে রুটের পরিবর্তে আপনার ইউজার নেম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন (লাইনটির নিচে লিখবেন, লাইনটি মুছবেন না)। ধরি আপনার ইউজার নেম xyz, তাহলে কোডটি হবে-
xyz ALL=(ALL) ALL
Ctrl+W চেপে এন্টার চাপলে সেভ হয়ে যাবে। এরপর Ctrl+x চেপে বেরিয়ে আসুন। হয়ে গেল, এবার আপনি সুডো কমান্ডটি দিয়ে কাজ করতে পারবেন, বার বার রুটে যেতে হবে না।
২) সবচেয়ে গতিশীল মিরর খুঁজে নিন
ফেডোরার অনেকগুলো মিররের মাঝে কোনটি আপনার জন্য দ্রুত কাজ করবে তা বের করার জন্য টার্মিনালে নিচের কমান্ডটি দিন।
sudo yum install yum-fastestmirror
প্যাকেজ ইনস্টলের বা আপডেটের সময় এর ফল দেখতে পাবেন।
৩) আরপিএম ফিউশন যুক্ত করুন
এই থার্ড পার্টি রিপোজিটরি যুক্ত করে আপনি বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করতে পারবেন, যেগুলো ফেডোরা বা রেড-হ্যাট দিতে অনিচ্ছুক।
sudo yum localinstall --nogpgcheck http://download1.rpmfusion.org/free/fedora/rpmfusion-free-release-stable.noarch.rpm http://download1.rpmfusion.org/nonfree/fedora/rpmfusion-nonfree-release-stable.noarch.rpm
৪)রেস্ট্রিকটেড কোডেক ইনস্টলেশন
এমপিথ্রী সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় কোডেক ইনস্টলের জন্য দিন নিচের কমান্ড।
sudo yum install gstreamer-plugins-good gstreamer-plugins-bad gstreamer-plugins-bad-free gsreamer-plugins-bad-nonfree gstreamer-plugins-ugly gstreamer-ffmpeg xvidcore
৫) ফাইল আর্কাইভার প্লাগ-ইন
sudo yum install p7zip p7zip-plugins unrar
৬) টুইক টুল
গ্নোম টুইক টুল দিয়ে গ্নোম শেলের থিম পরিবর্তন, ডেস্কটপে রাইট-ক্লিক এনাবল, আইকন পরিবর্তন ইত্যাদি কাজ করা যায়।
sudo yum install gnome-tweak-tool
এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন আরেকটি কাজের টুইক টুল Ailurus, এটা দিয়ে আপনি সফটওয়্যার ইনস্টলেশন কিংবা রিপোজিটরি যুক্ত করা বা সিস্টেম ইনফরমেশন ইত্যাদি সুবিধা পাবেন।
৭) ফ্ল্যাশ প্লাগইন
sudo yum install gnash gnash-plugin
sudo yum install flash-plugin
৮) ভিএলসি ইনস্টলেশন
sudo yum install vlc
৯) টরেন্ট ক্লায়েন্ট ইন্সটলেশন
sudo yum install deluge
আপাতত এগুলোই জানালাম, সামনের পর্বে আরো কিছু টুইক জানাবো; ততদিন হ্যাপি লিনাক্সিং :)
এর দ্বারা পোস্ট করা
Unknown
এই সময়ে
৬:১৭ PM
0
মন্তব্য(গুলি)
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
X-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন

ফেডোরায় ইনস্টল করুন ক্রোমিয়াম ব্রাউজার
ফেডোরা (১৫) লাভলকে মজিলা ফায়ারফক্স ডিফল্ট ব্রাউজার হিসেবে দেয়া থাকে। অনেকেই ফায়ারফক্সের চেয়ে গুগল ক্রোম বা ক্রোমিয়াম ব্রাউজার পছন্দ করেন। তিনটি কমান্ডের মাধ্যমে খুব সহজে ফেডোরায় ইনস্টল করে ফেলতে পারেন ক্রোমিয়াম ব্রাউজার। এজন্য টার্মিনালে একে একে নিচের কমান্ডগুলো দিয়ে যান।
ইনস্টলের সময় ওয়াই (y) চেপে অনুমতি দিন। কিছুক্ষণের মধ্যে ইনস্টল হয়ে যাবে ক্রোমিয়াম ব্রাউজার।
su
cd /etc/yum.repos.d
wget -c http://repos.fedorapeople.org/repos/spot/chromium/fedora-chromium.repo
yum install chromium
ইনস্টলের সময় ওয়াই (y) চেপে অনুমতি দিন। কিছুক্ষণের মধ্যে ইনস্টল হয়ে যাবে ক্রোমিয়াম ব্রাউজার।
এর দ্বারা পোস্ট করা
Unknown
এই সময়ে
২:৪৯ AM
0
মন্তব্য(গুলি)
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
X-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন

লেবেলসমূহ:
ক্রোমিয়াম,
ফেডোরা,
লিনাক্স
সোমবার, ৬ জুন, ২০১১
ফেডোরা (১৫) ইনস্টলের পর করণীয় : পর্ব ১
আমার লিনাক্সের সাথে পরিচয় ফেডোরা দিয়ে। তখন ফেডোরার সাত-পাঁচ না বুঝে ইনস্টল করলেও ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা ও লিনাক্স জ্ঞানের অভাবে ফেডোরার স্বাদ নেয়া হয়নি। দিন পাল্টেছে, উবুন্টু-মিন্ট-ওপেনসুয্যে ঘুরে আবার ফেডোরার স্বাদ নিচ্ছি। তবে এবার ভালো লাগার পরিমানটা বেশী। গ্নোম ৩ ইন্টারফেস মনটাকে নতুন রঙে রাঙিয়ে দিয়েছে। সিদ্ধান্ত নিয়েছি ডেস্কটপে ফেডু বাবুকেই প্রধান লিনাক্স ওএস রূপে রাখবো। সাথে ওপেনসুয্যেও থাকবে, এবং ডেবিয়ান ঘরানার লিনাক্স মিন্ট বা উবুন্টু থাকছে উন্নত গ্রাবের জন্য।
ইনস্টল তো হলো, কিন্তু কিছু কাজ যে করা বাকি.........
প্রথমেই যেটা দরকার সেটা হলো টাইটেল প্যানেলে মেনুতে পাওয়ার অপশান যুক্ত করা।
Application → System → Add/Remove Software এ গিয়ে সার্চ বারে gnome-shell-extensions-alternative-status-menu লিখে খুঁজতে হবে। যে অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া যাবে তা ইনস্টল করলেই শাটডাউন অপশান চলে আসবে মেনুতে। এটা পেতে হলে কিন্তু লগ-আউট করে লগ-ইন করতে হবে।
আরেকটা বিষয় হলো উইন্ডোতে ম্যাক্সিমাইজ, মিনিমাইজ বাটন যুক্ত করা।
এজন্য GCONF-EDITOR নামক অ্যাপ্লিকেশনটি ইনস্টল করতে হবে পূর্বের নিয়মে। এরপর Configuration Editor খুলে Desktop → Gnome → Shell → Windows এ গিয়ে button_layout এ ক্লিক করে নিচের কোডটি দিতে হবে।
আর যদি উবুন্টুর মতো বাম কোণায় বাটনগুলো দেখতে চান তবে দিতে হবে,
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। পরবর্তী পর্বে আরো কিছু কাজের কথা বলবো। সে পর্যন্ত হ্যাপি লিনাক্সিং।
ইনস্টল তো হলো, কিন্তু কিছু কাজ যে করা বাকি.........
প্রথমেই যেটা দরকার সেটা হলো টাইটেল প্যানেলে মেনুতে পাওয়ার অপশান যুক্ত করা।
Application → System → Add/Remove Software এ গিয়ে সার্চ বারে gnome-shell-extensions-alternative-status-menu লিখে খুঁজতে হবে। যে অ্যাপ্লিকেশন পাওয়া যাবে তা ইনস্টল করলেই শাটডাউন অপশান চলে আসবে মেনুতে। এটা পেতে হলে কিন্তু লগ-আউট করে লগ-ইন করতে হবে।
আরেকটা বিষয় হলো উইন্ডোতে ম্যাক্সিমাইজ, মিনিমাইজ বাটন যুক্ত করা।
এজন্য GCONF-EDITOR নামক অ্যাপ্লিকেশনটি ইনস্টল করতে হবে পূর্বের নিয়মে। এরপর Configuration Editor খুলে Desktop → Gnome → Shell → Windows এ গিয়ে button_layout এ ক্লিক করে নিচের কোডটি দিতে হবে।
:minimize,maximize,close
আর যদি উবুন্টুর মতো বাম কোণায় বাটনগুলো দেখতে চান তবে দিতে হবে,
close,minimize,maximize:
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি। পরবর্তী পর্বে আরো কিছু কাজের কথা বলবো। সে পর্যন্ত হ্যাপি লিনাক্সিং।
এর দ্বারা পোস্ট করা
Unknown
এই সময়ে
২:৪১ PM
1 মন্তব্য(গুলি)
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
X-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন

শুক্রবার, ২০ মে, ২০১১
একরাশ হতাশা

আজকে আমি থাকতে পারতাম আমার ভার্সিটি লাইফের ঘনিষ্ঠ এক বন্ধুর বিয়ের অনুষ্ঠানে। আমাদের বন্ধু মহলের অনেকেই (হয়তো শুধুমাত্র আমি ছাড়া) তার নতুন জীবনের সূচনালগ্নে শুভ কামনা জানাতে উপস্থিত থাকবে। আমি পারছিনা পেশাগত জীবনের দায়িত্ববোধের কারণে। আমার একদিনের আনন্দে অনেকের জন্য বয়ে আনতে পারে বিষাদময় মুহুর্ত, এসব ভেবে জলাঞ্জলি দিয়েছি নিজের ভালো লাগা। বন্ধুটির কাছে আমি দু:খিত। তবে আশা করি যখন ব্যস্ততা কাটিয়ে উঠব তখন ব্যক্তিগতভাবে তাকে নিয়ে একটা পার্টি দেব। সে সময় পর্যন্ত নাহয় কষ্টটা চেপে রাখলাম।
এর দ্বারা পোস্ট করা
Unknown
এই সময়ে
৯:৫৭ AM
0
মন্তব্য(গুলি)
এটি ইমেল করুন
এটি ব্লগ করুন!
X-এ শেয়ার করুন
Facebook-এ শেয়ার করুন
