Ads 468x60px

বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১১

আমি এখন ওপেনসুয্যে চালাই

লিনাক্সের সাথে তো অল্পদিনের পরিচয় না, পিসি কেনার পর থেকেই লিনাক্স বিষয়ক লেখা পড়ি। কিন্তু নিয়মিত ব্যবহার করা শুরু করি উবুন্টু 9.04 থেকে যা 10.04 এ পূর্ণতা লাভ করে। লিনাক্স মিন্টও চালাতাম এর পাশাপাশি। মাঝে শখের বশে ফেডোরা কেমন বুঝতে চেয়েছিলাম, মন কাড়তে পারেনি ফেডোরা। এখন ওপেনসুয্যে ট্রাই করছি, এখন পর্যন্ত বেশ লাগছে। কিছু সমস্যা ফেস করেছিলাম। সেগুলো কাটিয়ে উঠেছি। সমস্যাগুলো হল:

এনভিডিয়া ড্রাইভার ইনস্টলেশন, জেডাউনলোডার ইনস্টলশেন, ডেলুগ্যে ইনস্টলেশন, ফায়ারফক্সে ইউটিউবে সাউন্ড না আসা (পালস অডিও ইনস্টল করে এটা দূর করেছি) ইত্যাদি। পালস অডিও ইনস্টল করে ভিএলসি প্লেয়ারের সাউন্ড সংক্রান্ত সমস্যা চলে গেছে। ক্যাফেইনের সাউন্ডের ঝামেলা যায়নি, অসুবিধা নেই। আমি ভিএলসিতেই ভিডিও চালাই। ডেলুগ্যের সমস্যা ছিল ফায়ারওয়ালে, ফায়ারওয়াল বন্ধ করে দিতেই ঠিক। আমার এইচপি প্রিন্টারটাও বেশ চলছে। গিম্প, ওপেনঅফিস, ফায়ারফক্স দেয়াই ছিল। আমি গুগল ক্রোম, পিকাসা, পিজিন এগুলো ইনস্টল করে নিয়েছি। এখন ভালোই চলছে আমার ওপেনসুয্যে। ভার্সনটা 11.3 কেডিই। গ্নোম ট্রাই করার ইচ্ছে আপাতত নেই, কেডিই দারুণ লাগছে। বুঝতে পারছিনা ওপেনসুয্যেই আমার প্রধান অপারেটিং সিস্টেম হয়ে যায় কিনা!

এবার কয়েকটা ছবি দেই আমার ওপেনসুয্যে পাওয়ার্ড ডেস্কটপের।








(ছবি বড় করে দেখার জন্য ছবিতে ক্লিক করুন)

বুধবার, ১২ জানুয়ারী, ২০১১

ওপেনসুয্যেতে ইনস্টল করুন সাম্প্রতিক এনভিডিয়া ড্রাইভার

ওপেনসুয্যে অপারেটিং সিস্টেমে এনভিডিয়া গ্রাফিক্স কার্ডের ড্রাইভার ইনস্টল কিভাবে করতে হয় তা নিয়ে অনেকে উদ্বিগ্ন থাকেন, ব্যাপারটা সহজ। একটু খেয়াল করলেই খুব সহজে এনভিডিয়ার সাম্প্রতিক ড্রাইভার (প্রপ্রাইটরি) ইনস্টল করা যায়। এখন ওপেনসুয্যের 11.3 ভার্সন সাম্প্রতিক বলে সেটিতে কিভাবে এনভিডিয়া ড্রাইভার ইনস্টল করা যায় দেখব।

প্রথমেই কার্ণেল আপডেট করে নিতে হবে।

YaST → Software → Software Repositories → Add

Protocol: HTTP
Server Name: download.nvidia.com
Directory on Server: /opensuse/11.3

এভাবে তথ্যগুলো যুক্ত করে বেরিয়ে আসুন। এবার এনভিডিয়া সার্ভারকে ইনস্টলেশন সোর্স হিসেবে ব্যবহার করার জন্য সফটওয়্যার ম্যানেজম্যান্টে যেতে হবে।

YaST → Software → Software Management

আপনার কার্ডের জন্য প্রয়োজনীয় প্যাকেজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিলেক্ট হয়ে যাবে। নিচের যেকোন একটি প্যাকেজ হতে পারে,

a) x11-video-nvidia + nvidia-gfx-kmp-(kernel_flavor)

b) x11-video-nvidiaG01 + nvidia-gfxG01-kmp-(kernel_flavor)

c) x11-video-nvidiaG02 + nvidia-gfxG02-kmp-(kernel_flavor)
অতিরিক্ত কোন প্যাকেজ সিলেক্ট না হলে বুঝতে হবে আপনার কার্ড ড্রাইভার সাপোর্ট করছেনা। এজন্য কার্ণেল কম্পাইল করতে হবে। আমি সেদিকে যেতে চাচ্ছি না, অনেকের জন্য তা সমস্যার কারণ হতে পারে।

এবার বরাবরের মতো প্যাকেজগুলো ইনস্টলের জন্য অনুমতি দিয়ে অপেক্ষা করুন, ইয়াস্ট (YaST) সাম্প্রতিক ড্রাইভার ইনস্টল করে নেবে। তারপর পিসি রিস্টার্ট করে গ্রাফিক্সের মজা উপভোগ করুন।

মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১১

ওপেনসুয্যেতে জেডাউনলোডার ইনস্টলেশন পদ্ধতি

ওপেনসুয্যে লিনাক্স ঘরানার জনপ্রিয় একটি অপারেটিং সিস্টেম। যদিও উবুন্টু, ফেডোরা, লিনাক্স মিন্ট ইত্যাদির মতো অনেকেই এর সাথে পরিচিত নন। তবুও যারা কিছুদিন এটি ব্যবহার করেছে তারা জানে ওপেন সুয্যে কেমন অপারেটিং সিস্টেম। ওপেনসুয্যে প্রথমবার ইনস্টল করলে (হতে পারে এটা আপনার প্রথম লিনাক্স ওএস কিংবা উবুন্টু থেকে ওপেনসুয্যেতে এসেছেন)। কিছু কমন সফটওয়্যার ইনস্টলেশনে সমস্যা হতে পারে। যেমন ভিএলসি প্লেয়ার, ডেলুগ্যে, জেডাউনলোডার ইত্যাদি।

আজকে আমি বলবো কি করে ওপেন সুয্যেতে জেডাউনলোডার ইনস্টল করতে হবে। এটি খুব ভালো ডাউনলোড ম্যানেজার। যা র‍্যাপিডশেয়ার, হটফাইল, মেগাআপলোড ইত্যাদি হোস্টে আপলোড করা ফাইল সহজে প্রিমিয়াম একাউন্ট ছাড়া ডাউনলোড করতে পারে। উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্স সকল সিস্টেমেই এটি ব্যবহার করা যায়। প্রথমেই ডাউনলোড করে নিন এই (jd.sh) ফাইলটি। তারপর সেটি সুবিধামত জায়গায় রেখে টার্মিনাল চালু করুন। রুটে যান

# su

Password: (পাসওয়ার্ড দিন এবং এন্টার চাপুন; ঠিক হলে রুটে প্রবেশ করবেন)

টার্মিনালে যে ফোল্ডারে ডাউনলোডকৃত ফাইলটি রেখেছেন সেই ফোল্ডারে যান। তারপর নিচের কমান্ডগুলো পর্যায়ক্রমে দিন।

# chmod +x jd.sh

# start jd.sh

অথবা

#sh jd.sh

আপডেট প্রক্রিয়া শুরু হবে, ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। ইন্টারনেটের গতি ভালো না হলে সময় লাগতে পারে। আপডেটের পরে শুরু হবে ইনস্টলেশন, প্রয়োজনীয় বাটনে (OK, yes) ক্লিক করে ইনস্টল শেষ করুন। এরপর jd.sh ফাইলটি যে ফোল্ডারে জেডাউনলোডার ইনস্টল হয়েছে সেখানে কপি করে পেস্ট করে দিন। এরপর ফাইলটি চালালেই জেডাউনলোডার চালু হয়ে যাবে।

নিচের লিঙ্ক থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করুন ,

jd.sh

আশা করি জেডাউনলোডার কিভাবে ওপেন সুয্যেতে ইনস্টল করতে হবে বুঝতে পেরেছেন। ভবিষ্যতে অন্য কোন টিউটোরিয়াল নিয়ে হাজির হবার আশা রাখি, সে পর্যন্ত হ্যাপি ডাউনলোডিং।

শনিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১১

আমার বিশ্বকাপের দল

বিশ্বকাপ ক্রিকেটের জন্য ২৩ সদস্যের দল দিয়েছে নির্বাচক কমিটি। দল দেখে খুব খারাপ মনে হয়নি। এখন আমার ইচ্ছে করছে এদের মধ্য হতে ১৫ জনকে বাছাই করতে। দেখা যাক আমি পারি কিনা।

প্রথমেই ওপেনিং স্লট। এখানে তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসকে বাদ দেয়ার কারণই নেই। দুই জনই আমার অটোমেটিক চয়েস। তিন নম্বরে আমি চাই শাহরিয়ার নাফিসকে, তার বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতা, স্পিনে দক্ষতা ও বড় ইনিংস খেলার মানসিকতায় সেও আমার অটোমেটিক নাম্বার থ্রী ব্যাটসম্যান। জুনায়েদ তাই বাদ পড়ছে। চার নম্বরে আমি চাইব মুশফিকুর রহিমকে। তার ব্যাটিং টেকনিক ভালো, শুরুটা ধীরে করে ইনিংস বড় করতে পারে, প্রয়োজনে বলের সাথে পাল্লা দিয়ে রান তুলতে পারে। এরপরে পাঁচ নম্বরে সাকিব আল হাসান আসছে নির্দ্বিধায়। ছয় নম্বরে অলক কাপালী, আমার প্রিয় একজন ক্রিকেটার। তার প্রতি অবিচার করা হয়েছে, হচ্ছে। ধরে খেলার পাশাপাশি ব্যাটিং পাওয়ার প্লের সমস্যার সমাধান হতে পারে কাপালী। তাই আমার পছন্দ কাপালীকে ছয় নম্বরে। সাত নম্বরে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ অথবা নাইম ইসলাম। বর্তমান ফর্মে নাইম বাদ পড়ছে, টিকে যাচ্ছে রিয়াদ। প্রয়োজনে তাকে ছয়ে ও কাপালীকে সাতে নামানো যায়। আট নম্বরে আমি রাখব সোহরাওয়ার্দী শুভকে। যদি তিন পেসার নামানোর দরকার হয় তাহলে শুভ বাদ পড়বে। নয় নম্বরে মাশরাফি মুর্তজা, যার জন্য শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করব। দশে রাজ্জাক ও এগারোয় শফিউল ইসলাম।

এরপর বাকী চারজন। একজন ব্যাকআপ ওপেনার হিসেবে থাকছে জুনায়েদ সিদ্দীক, মিডল অর্ডারের জন্য আশরাফুল ও রকিবুল এবং অতিরিক্ত পেসার হিসেবে থাকছে রুবেল হোসেন। আশরাফুলকে রাখব তার অভিজ্ঞতার জন্য, দলে তার জায়গা বের করা কঠিন। তবে আমি শুভর স্থলে রাখতে পারি বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সুযোগ পাওয়া এই ব্যাটসম্যানকে।

তাহলে দলটা দাঁড়াল এরকম:

তামিম ইকবাল

ইমরুল কায়েস

শাহরিয়ার নাফিস

মুশফিকুর রহিম

সাকিব আল হাসান

অলক কাপালী

মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ

সোহরাওয়ার্দী শুভ

মাশরাফি মুর্তজা

আব্দুর রাজ্জাক

শফিউল ইসলাম

অতিরিক্ত:

জুনায়েদ সিদ্দীক

মো: আশরাফুল

রকিবুল হাসান

রুবেল হোসেন

এর বাইরে স্ট্যান্ড বাই হিসেবে থাকছে :

নাজমুল হোসেন

জহুরুল ইসলাম অমি

নাইম ইসলাম

তাহলে সংক্ষেপে দলটা কেমন হলো ? ওপেনার চার জন (তামিম, ইমরুল, নাফিস, জুনায়েদ), পেসার তিন জন (মাশরাফি, রুবেল, শফিউল), মিডল- অর্ডার ব্যাটসম্যান পাঁচ জন (সাকিব, কাপালী, রিয়াদ, আশরাফুল, রকিবুল), কিপার এক জন (মুশফিক), স্পিনার দুই জন (রাজ্জাক, শুভ)। দু:খিত ছক্কা নাইমের জন্য, তার ফর্ম ইদানিং ভালো যাচ্ছে না। আশরাফুল টিকে গেছে দুটো বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতার জন্য। আমি জোর দিয়েছি ব্যাটিং এ, কারণ বিশ্বকাপে ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে সেটাই দরকার। তবে বোলারদের উপর আস্থা রাখছি। জানি এমন দল হয়তো হবে না, তবুও ব্লগে লিখে রাখলাম। একসময় বলতে পারব বিশ্বকাপের জন্য আমারও পছন্দের একটা স্কোয়াড ছিল।

সোমবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১১

বাঙালীর শখ

শখের মূল্য বাঙালীর কাছে অনেক বেশী, হয়তো অন্য জাতীর কাছেও। বাঙালী ছাড়া আর কোন জাতের মানুষ কাছ থেকে দেখিনি বলে ঠিক কথা বলতে পারছিনা, আমার চোখে তাই বাঙালের শখটাই চোখে পড়লো। নিজেকে দিয়েই শুরু করি। ডেস্কটপ কম্পিউটার থাকা সত্ত্বেও ল্যাপটপ কিনেছিলাম শখ ছিলো বলে। স্বস্তা মোবাইল ফোন থাকার পরেও দামী সেট ব্যবহারের শখ ছাড়তে পারিনি বলে নোকিয়া শো-রুমে কিছু টাকা অপচয় করে এসেছি। শখে পড়ে বাংলায় লিখছি, আপাত দৃষ্টিতে এটির খরচ চোখে না পড়লেও আসলে সময়, বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেটের ব্যান্ডউইড্থ অপচয় হচ্ছে। শখ আছে বলেই না বিলাস দ্রব্যের বিক্রি হচ্ছে দেশজুড়ে। আবার শখে পড়ে বাংলার তরুণ-তরুণীরা মিডিয়ায় এসে অন্য লোকের শখের কারণ হয়ে যাচ্ছে। ছেলেবেলায় জীববিজ্ঞানে পড়া বাস্তু-সংস্থানের সাথে এটির মিল আছে কিনা কে জানে, থাকলেও থাকতে পারে। আমরা বই পড়ার শখ থাকলেও বই মেলা ছাড়া সেটা স্বীকার করি না। সারা বছর হিন্দী সিনেমা, সিরিয়াল দেখে অবসর পার করি আর বই মেলা এলে খাঁটি বাঙালী সাজি। এসবই নিজেকে অন্যরকমভাবে জাহির করার শখ। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় মা-বাবার শখ যতোটা কাজ করে শিক্ষার্থীর শখ যেন ততোটাই অদৃশ্য। বাপ-মা কি পড়ালেখা করবে না সন্তান ? মেডিক্যালে পড়ার আগ্রহই যদি না থাকে তবে সেখানে পড়িয়ে কি হবে ? এরচেয়ে তাকে তার ইচ্ছামতো ফ্যাশন ডিজাইনার হতে দিলে তার মনের বিকাশ ঠিকমতো ঘটতো ! এরকম অংকে পারদর্শী ছেলেকে বিবিএ পড়িয়ে তথাকথিত শিক্ষিত বানিয়ে কি লাভ হয় তা আমি বুঝি না। ঐ যে, ছেলে পাশ করলে বাপ-মা বলতে পারবে, “আমার ছেলে ডাক্তার, কতো রুগী আসে তার কাছে !” আসল কথাই হয়তো এড়িয়ে যান তারা, শখ ছিল ছেলেকে ডাক্তার বানাবেন। তাই হয়েছে। সবার শখ হয়তো পূরণ হয় না, যাদের হয় তাদের কথাই বলছি। চিড়িয়াখানায় জীব-জন্তু দেখাটাও শখ, ইট-সিমেন্টের শহরে একটা পাখির ডাক শুনতে পাওয়াই যেখানে ভাগ্য সেখানে চিড়িয়াখানা আছে বলে রক্ষা। আবার ভিনদেশ থেকে নর্তক-নর্তকী এলে তাদের দেখাটাও শখ। টিকিটের দাম যাই হোক, তাদের দেখতে হবেই। তারাও জন্তু নাকি ? শখ বলে কথা।

 

এমনই এক শখ খেলা দেখা, দেশের মাটিতে হওয়া বিশ্বকাপ ক্রিকেট। বেঁচে থাকতে দেশের মাটিতে আর কোন বিশ্বকাপ দেখা হবে কিনা সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। তাই বাঙালীর এমন চেষ্টা। পুলিশের লাঠির বাড়ি, বিশেষ মহলের হুমকি-ধামকি কিছুই থামাতে পারছেনা খেলা পাগল মানুষগুলোকে। তারা টিকেট কিনেই ছাড়বে। আমার নিজেরও যে ইচ্ছে ছিল তা নয়, কিন্তু এই গোলমালে যেয়ে টিকেট না কিনে ঘরে বসে আরামসে খেলা দেখাই আমার কাছে সহজ মনে হচ্ছে। টিকেট আমাদের মতো লোকের জন্য নয়, যাদের ক্ষমতা আছে তাদের জন্য। আমরা এখানে বহিরাগত। তা বেশ, এরচেয়ে বাংলাদেশের সাফল্যই বেশী কাম্য। ঘরের মাঠে বিশ্বকাপ দেখতে না পারার দু:খ ভুলতে পারব দলের সাফল্যে। একসময় শখের বসে খেলা খেলাটাই এখন আমাদের মান-সম্মানের উপলক্ষ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানেও সেই শখ। ম্যালা কথা বলে ফেলেছি, কেউ যদি ভুল করে এই লেখা পড়তে যান তাহলে নষ্ট হওয়া সময়ের জন্য মাফ চাই। নাম করা কলামিস্টের লেখা পড়লেও শিক্ষনীয় না হোক বিনোদিত হওয়া যেত, আর আমি কে ? আপন মনে বকবক করা এক শখের লেখক !

 

Like us on Facebook