শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
স্নায়ুক্ষয়ী ম্যাচ জয়েই যতো আনন্দ
টস নিয়ে সমালোচনা প্রায় সময়ই ক্রিকেট দলপতিদের শুনতে হয়। বিশেষ করে দল যখন হারে তখন। ভারতের কাছে প্রথম ম্যাচে ব্যাট না করে ফিল্ডিং নেয়ায় যথেষ্ট সমালোচনা শুনতে হয় আমাদের দলনায়ক সাকিবকে। আরে ভাই সে যেটা ভালো মনে করেছে সেটা করেছে, আমরা দর্শকরা সমালোচনা করে নিজের মত দিতে পারি কখনোই সাকিবকে আহত করে এমন কথা বলতে পারি না। কিন্তু মিডিয়া দেখলাম তা করতেই উৎসাহ। কালকে টস জিতে ব্যাট করে ২০৫ রানে অল-আউট হয়ে যাবার পর সাকিবকে কলমের খোঁচায় বিদ্ধ করার জন্য অনেকেই হয়তো প্রস্তুতি নিয়ে ফেলছিলেন। আল্লাহর রহমত, ম্যাচ হারতে হয়নি। তাহলে যে অনেক কিছুই ওলট-পালট হয়ে যেত! ২০৫ রান করে অস্ট্রেলিয়াও হয়তো জয়ের চিন্তা করতে কয়েকবার ভাববে। তাছাড়া বল দ্বিতীয় অর্ধে সহজেই ব্যাটে আসছিল। ঐ যে বিশ্বাস, যেটা ছিল আমাদের তরুণ ছেলেগুলোর বুকে। দর্শকরা দিয়ে গেছে অদম্য উৎসাহ। তাতে করে এ রান তাড়া করে জিতে কোন দলের সাধ্য। তা হয়ওনি। আয়ারল্যান্ড গুটিয়ে যায় ১৭৮ রানে। তাদেরকে হারানোর জন্য তৈরী করা স্পিন ফাঁদে পেসাররাই চমক দেখিয়েছে। শফিউলের তৃতীয় স্পেল (৬-১-১০-৪) যা চমক দেখাল তাতে ম্যাচ জিতেই নিল বাংলাদেশ। এনিয়ে শফিউল ইসলাম সুহাস দ্বিতীয়বার আইরিশদের সাথে ৪ উইকেট পেল। এ জয় আরো অনায়াস কেন হয়নি তা নিয়ে প্রথমে আমার মনে কিঞ্চিৎ আক্ষেপ ছিল। পরে ভেবে দেখলাম সহজ জয় হলে কি এমন আনন্দ পেতাম ? কঠিন ম্যাচ জিতলে অভিজ্ঞতার ভান্ডার যতোটা পূর্ণ হয় সহজ ম্যাচে যে তা হয় না, তাই এমন ম্যাচই দলকে দেবে আত্মবিশ্বাস। কঠিনকে জয় করার প্রেরণা। মনে পড়ে ইংল্যান্ডকে ৫ রানে, নিউজিল্যান্ডকে ৩ রানে হারিয়ে ক্লোজ ম্যাচ জেতার অভ্যাস বাংলাদেশ আগেই করেছিল। কাল সেটাই আরেকবার করলো। সাবাস বাংলাদেশ ক্রিকেট দল, নিকট ভবিষ্যতে এমন অনেক ম্যাচ তোমরা জিতবে এ দোয়া করি।
বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
উবুন্টুতে তিন কমান্ডে ইনস্টল করুন জেডাউনলোডার
প্রথমে Applications → Accessories → Terminal এ গিয়ে টার্মিনাল খুলুন। তারপর নিচের কমান্ডগুলো পর্যায়ক্রমে দিন।
sudo add-apt-repository ppa:jd-team/jdownloader
sudo apt-get update
sudo apt-get install jdownloader
পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার চাপুন। জেডাউনলোডার ইনস্টল হয়ে যাবে। তারপর Applications → Internet → JDownloader এ ক্লিক করে চালু করতে পারবেন জেডাউনলোডার।
শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
বাংলাদেশের হার, আমার রিভিউ
প্রথমেই দেখলাম টস হলো, জিতলো আমাদের সাকিব-আল-হাসান। ভাবলাম হয়তো বলে উঠবে, “We are going to bat first.”। না, অবাক হয়ে শুনলাম সে ফিল্ডিং বেছে নিয়েছে। রাতে নাকি কুয়াশা পড়বে, তাতে সমস্যা হবে বোলারদের। তাই ফিল্ডিং। সে আরও জানালো ২৬০ এর মধ্যে বেঁধে রাখতে হবে ভারতকে। পরে ধোনীকেও যখন বলতে শুনলাম সেও ফিল্ডিং নিতো তখন ভেবে নিলাম সাকিবই ঠিক। আধঘন্টা পর খেলা শুরু হলো। শফিউলের পয়লা বল শেওয়াগ মাঠের বাইরে পাঠালো সবুজ মাঠে চুমো খাইয়ে। এরপর পেসারদের নিয়ে ছেলেখেলায় মেতে উঠলো শেওয়াগ-শচীন। বারবার মাশরাফির জন্য আফসোস হচ্ছিল তখন। কেন তার কপালে ইনজুরি জোটে ? সে থাকলে এমন বস্তাপঁচা বোলিং হয় না, ম্যাশের আড়ালে অন্য পেসাররাও ভরসা পায়। পুরো পঞ্চাশ ওভার জুড়েই বোলাররা বেদম পিটুনি খেলো ভারতের ব্যাটসম্যানদের হাতে। মার খেয়ে খেয়ে ৩৭০ রান দিয়ে বসলো। শেওয়াগ তুলে নিল এবারের টুর্নামেন্টের প্রথম শতক, তাকে সঙ্গ দিয়ে বিরাত কোহলিও শতকের দেখা পেল। এমন ছন্নছাড়া বোলিং করলে সামনে বাংলাদেশ দলের কপালে খারাপী আছে এটা বেশ বুঝতে পারছি।
ব্যাটিং কিছুটা হলেও বোলিং'র দু:খ ঢেকেছে। তামিমের খোলস বন্দী হয়ে করা ৭০, সাকিবের অসময়ে তেড়েফুঁড়ে করা ৫৫, ইমরুলের অবাক করা ঝড়ো ব্যাটিং দুপুরের ক্ষতে মলমের কাজ করেছে। ভালো লেগেছে শ্রীশান্তের এক ওভারে দেয়া ২৪ রানে ইমরুলের ভূমিকা আছে দেখে। তবে রিয়াদ-নাইমের ব্যাটিং দেখে মনে হয়েছে সেখানে অলক কাপালী থাকলে আরো কিছু রান যুক্ত হতে পারতো। রিয়াদ কোনকালেই সাত নম্বর ব্যাটসম্যান নয়, তবুও সে এই পজিশনে ব্যাট করে। আর নাইম সেই যে ছক্কা মেরে জিম্বাবুয়ের সাথে ম্যাচ জিতালো তারপর থেকে ছক্কা মারাই ভুলে গেলো। তাই লেজের দিকে যে দুর্বলতা তা ব্যাটিং পাওয়ার প্লের প্রয়োজন কিভাবে মেটাবে বোধগম্য হলো না। তবে ২৮৩ রান খারাপ নয়। আশা করেছিলাম ৩১০-৩২০ করে আরো ভালো জবাব দেবে তারা। আফসোস ৩৫ ওভারে ২০২ হবার পরেও শেষ ১৫ ওভারে ৭ উইকেট নিয়ে ১০০ রান যোগ করতে পারলো না টেল-এন্ডাররা।
মেলা বকলাম, এবার থামি। শেষ কথা বলবো দলে আরো দুইজন হার্ডহিটার দরকার ছিল। রিয়াদ-নাইম বা রকিবুল-জুনায়েদ নামক ব্যাটসম্যানদের নিয়ে ৩০০ রান চেজ করার চিন্তা অসম্ভব। তবুও ভালো খেলেছে বাংলাদেশ, সামনে আরো ভালো খেলবে এটাই প্রত্যাশা। পনের কোটি মানুষের আশা তো এমনি এমনি মিটিয়ে যাবার নয়।
ব্লগারে ফেসবুক লাইক বাটন
ফেসবুক লাইক বাটন ব্লগারে যুক্ত করার জন্য Dashboard → Design → Edit HTML এ যেতে হবে। Expand Widget Templates এ ক্লিক করে নিচের কোডটি খুঁজে বের করতে হবে।
<div class='post-header-line-1'/>
এটার পরে যুক্ত করতে হবে ফেসবুক কোডটি।
<script src="http://connect.facebook.net/en_US/all.js#xfbml=1"></script><fb:like show_faces="true" width="450" font="arial"></fb:like>
তারপর টেমপ্লেট সেভ করলেই পোস্টের শুরুতে যুক্ত হয়ে যাবে ফেসবুক লাইক বাটনটি।
আবার যদি পোস্টের শেষে লাইক বাটন দিতে চান তাহলে নিচের লাইনটি বের করে তার উপরে ফেসবুক কোডটি দিতে হবে।
<data:post.body/>
তারপর টেমপ্লেট সেভ করলেই হবে।
বৃহস্পতিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
যেমন দেখলাম বিশ্বকাপ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
হয়ে গেল, শেষ পর্যন্ত শুরু হয়ে গেল দশম বিশ্বকাপ ক্রিকেট। বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কার শিল্পীদের চমৎকার পরিবেশনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি এককথায় ছিল অসাধারন। শুরু হয়েছিল বিসিবি সভাপতি কামাল সাহেবের বক্তৃতার মাধ্যমে। উনি ইংরেজীটা ভালো বললেও বাংলা অংশে এসে স্টেডিয়ামকে বানিয়ে দিলেন পল্টনের জনসভা। এরপর আমাদের খেলার প্রতি মন্ত্রী এলেন। তিনি দাঁত মুখ খিঁচে উচ্চস্বরে লিখিত বক্তব্য পাঠ করে গেলেন। একবার শুনলাম তিনি বলছেন টু জিরো জিরো ওয়ান ওয়ার্ল্ড কাপ (!)। হায়রে মন্ত্রী তিনি টু থাউজ্যান্ড ইলেভেন সালের কথাও বেমালুম ভুলে গেলেন, অবশ্য কিছুদিন আগে নাকি তিনি বলেছিলেন সম্রাট শাহজাহান লাল কেল্লা বানিয়েছেন বাইশ বছরের সাধনায়। ওনার কাছে ভালো কিছু আশাও করিনি। ভালো লেগেছে অর্থমন্ত্রীর কথা। অত্যন্ত সাবলীলভাবে তিনি বলে গেলেন। ঐ সময়টায় শেয়ার বাজার নিয়ে তার বিভিন্ন কটূ মন্তব্য ভুলে গেলাম। গর্বে বুকটা ভরে উঠলো। একজন স্মার্ট মন্ত্রীর বক্তব্য শুনলাম। আইসিসি প্রেসিডেন্ট শারদ পাওয়ার ভালোই বলেছেন। বাংলা বলে আমাদের ভাষার প্রতি সম্মান দেখিয়েছেন। তবে শেষে “বাংলাদেশ জিন্দাবাদ” বলে অনেকের চোখে হয়তো ভিলেন হয়ে গেছেন পাওয়ার সাহেব। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাংলায় ২০০১ সালের বিশ্বকাপ উদ্বোধনের কথাটা দৃষ্টিকটূ লেগেছে। ইংরেজীতে কি বললেন বুঝতে পারলামনা!
অনুষ্ঠান জুড়ে ছিল দারুণ সব ফায়ারওয়ার্কস। প্রথমে এ প্রজন্মের কিছু শিল্পী একটা গান গাইলেন, তেমন একটা মন ছুঁতে পারেনি সেটা। তবে সাবিনা ইয়াসমিন, রুনা লায়লাদের পরিবেশনা ছিল অত্যন্ত ভালো। এদের সাথে একই মঞ্চে মমতাজকে দেখে মনের কোথায় যেন খাপছাড়া ভাবটা জেগেছে। তবে শিল্প ব্যাংকের দেয়ালে খেলা ক্রিকেটে ছিল নতুনত্বের ছোঁয়া। এইডসের উপরে শেওয়াগ ও সাঙ্গাকারার করা প্রামাণ্যচিত্র ভালো ছিল। তবে এরচেয়েও দৃষ্টিনন্দন ছিল পর্যটন কর্পোরেশনের করা প্রামাণ্যচিত্র। ধন্যবাদ তারা পেতেই পারে। ভারতের শিল্পীদের পরিবেশনার চেয়ে ভালো লেগেছে শ্রীলঙ্কার পরিবেশনা। ভারতের নাচ-গান মনে হয়েছে সিনেমা নির্ভর। বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন, একাত্তর, উপজাতীয়দের জীবনচিত্র ইত্যাদি নিয়ে পরিবেশনা ছিল বেশ উপভোগ্য। তবে শেষদিকে কানাডিয়ান তারকা শিল্পী ব্রায়ান এডামসের পারফর্ম্যান্স পুরো অনুষ্ঠানকে দিয়েছে আন্তর্জাতিকতার চাদর। দারুণ গেয়েছেন এডামস তার দল নিয়ে। এরপর শঙ্কর-এহসান-লয়ের থিম সঙ পরিবেশনাও ছিল এককথায় অপূর্ব। শঙ্করের গলায় বাংলা শুনে মনে হয়নি তার মাতৃভাষা বাংলা নয়। তাদের গানের তালে তালে সন্ধ্যার আকাশ আগুনের রঙে রাঙিয়ে শেষ হয় অনুষ্ঠান।
তবুও একটা কথা বলা হয়নি। বিশ্বকাপ মাস্কট স্টাম্পি ট্রলিতে চেপে মাঠে প্রবেশ করে। মূল মঞ্চে অংশগ্রহণকারী চৌদ্দ দলের অধিনায়কদের রিকশায় করে আসাটা ছিল ব্যতিক্রমি উদ্যোগ। সনু নিগাম তাদের দাঁড় করিয়ে গেয়েছিলেন যেটা ভালো লাগেনি আমার। এরচেয়ে ভালো ছিল ছায়ানটের শিল্পীদের গাওয়া সেই গান, যা জাগিয়ে তোলে দেশমায়ের প্রতি ভালোবাসা।
“আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।”
ব্লগারে NavBar ফেরত আনুন
#navbar-iframe {
display: none !important;
}
এটি মুছে দিন অথবা ডিজেবল করে দিন নিচের মত।
#navbar-iframe {
#display: none !important;
#}
এবার কোডটি সেভ করে ব্লগে ঢুকুন। দেখবেন NavBar চলে এসেছে।
আর মাত্র কয়েক ঘন্টা
বুধবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
Zypper এর যতো কমান্ড
রিপোজিটরি লিস্ট দেখার জন্য:
zypper repos
রিপোজিটরি যুক্ত করার জন্য:
zypper addrepo URL Alias
অটোরিফ্রেশ চালু করার জন্য:
zypper modifyrepo -r Alias
ম্যানুয়ালি রিপোজিটরি রিফ্রেশ করার জন্য:
zypper refresh -r Alias
রিপোজিটরি মুছে ফেলার জন্য:
zypper rr Alias (example: zypper rr Packman)
প্যাকেজ খোঁজার জন্য:
zypper search Package_Name
প্যাকেজের তথ্য জানার জন্য:
zypper info Package_Name
প্যাকেজ ইনস্টল করার জন্য:
zypper install Package_Name
প্যাকেজ মুছে ফেলার জন্য:
zypper remove Package_Name
অফিসিয়াল প্যাচগুলো সিস্টেমে সহজলভ্য করার জন্য নিচের কমান্ড দিতে হবে।
zypper update
যদি রিপোজিটরিতে প্যাচ না থেকে শুধু নতুন প্যাকেজ থাকে তাহলে যিপার আপডেট করে তেমন একটা লাভ নেই। তাই নিচের কমান্ড দিয়ে বলতে হবে প্যাকেজগুলো আপডেট করতে হবে।
zypper update -t package
নতুন প্যাকেজগুলোর লিস্ট পেতে নিচের কমান্ড দিতে হবে।
zypper list-update -t package
এগুলোই কমন কিছু কমান্ড। আরো কমান্ড যুক্ত করার ইচ্ছে আছে, মনে পড়লেই যুক্ত করে দেব।
শুক্রবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
উবুন্টুতে ইনস্টল করুন Twhirl
প্রথমেই Adobe AIR ডাউনলোড করতে হবে। এজন্য টার্মিনালে নিচের কমান্ডটি চালান।
wget http://airdownload.adobe.com/air/lin/download/latest/AdobeAIRInstaller.bin
ইনস্টলেশন শেষ হলে পার্মিশানের জন্য নিচের কমান্ডটি দিন।
sudo chmod +x AdobeAIRInstaller.bin
Adobe AIR ইনস্টল করার জন্য নিচের কমান্ডটি চালাতে হবে।
./AdobeAIRInstaller.bin
স্বাভাবিক নিয়মে ইনস্টলেশন শেষ হবে। প্রয়োজনে Yes বাটনে প্রেস করবেন। এরপর যেকোন ব্রাউজার দিয়ে লিঙ্কটি খুলুন। ছবিতে চিহ্ণিত বক্সে ক্লিক করলে ক্লায়েন্ট ইনস্টলেশন শুরু হবে।
অনুমতি দেয়ার জন্য Yes বাটনে প্রেস করুন এবং ইনস্টলেশন শেষ করুন। তারপর দেখবেন ডেস্কটপে চলে এসেছে Twhirl আইকন। আর ঠেকায় কে, শুরু করে দিন টুইপলদের সাথে জম্পেশ আড্ডা।
বুধবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
ওপেনস্যুযেতে ইনস্টল করুন ভার্চুয়াল বক্স
প্রথমে কনসোল বা টার্মিনাল খুলে কিছু ডিপেন্ডেন্সি ইনস্টল করে নিতে হবে। এজন্য নিচের কমান্ডটি চালান। তবে তার পূর্বে রুটে প্রবেশ করতে হবে।
zypper in kernel-source make gcc gcc-c++ pam-devel kernel-syms
ইনস্টলেশনের সময় y চাপতে হতে পারে অনুমতি প্রদানের জন্য।
এবার এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন ভার্চুয়াল বক্সের প্যাকেজটি (32 বা 64 বিট)। মনে রাখতে হবে যদি 64 বিট ওপেনস্যুযে চালিয়ে থাকেন তাহলে amd64 প্যাকেজটি ডাউনলোড করতে হবে।
এরপর যে ফোল্ডারে ভার্চুয়ালবক্স ডাউনলোড হয়েছে সেখানে গিয়ে প্যাকেজটি ইনস্টল করতে হবে। টার্মিনাল/কনসোল খুলে নিচের কমান্ড দিন (আমি যেভাবে সেভাবে হবে শুধু ফোল্ডার, প্যাকেজ পরিবর্তন হতে পারে)।
cd Downloads
zypper in VirtualBox-4.0-4.0.2_69518_openSUSE113-1.x86_64.rpm
এরপর Yast → Security & User → User & Group Management এ যান। ইউজার নেমে ক্লিক করা অবস্থায় এডিট এ ক্লিক করুন। ডিটেইলস ট্যাবে গিয়ে vboxusers, cdrom, disk এ টিক চিহ্ণ দিয়ে বেরিয়ে আসুন।
লগ-আউট করে আবার লগ-ইন করুন। এবার ভার্চুয়াল বক্স চালান সিস্টেম মেনু অথবা কনসোলে VirtualBox টাইপ করে।
সোমবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
ওপেনস্যুযেতে ইনস্টল করুন Hotot
প্রথমেই কনসোল খুলে নিচের কমান্ডটি লিখতে হবে ডিপেন্ডেন্সিগুলো ইনস্টল করার জন্য।
sudo zypper in python-webkitgtk mercurial python-notify python-distutils-extra gnome-common mercurial git
এরপর কীবাইন্ডার ইনস্টল করার জন্য নিচের কমান্ডগুলো লিখতে হবে।
sudo zypper ar http://download.opensuse.org/repositories/X11:/xfce/openSUSE_11.3/ XFCE
sudo zypper in python-keybinder
এবার আমরা ক্লায়েন্টটি ইনস্টল করব। এজন্য মারকিউরিয়াল রিপোজিটরির ক্লোন তৈরী করে ক্লায়েন্টটি রান করব। শুরুতেই রুটে যেতে হবে।
su
Password:
পাসওয়ার্ড দিয়ে এন্টার চেপে রুটে প্রবেশ করুন। এবার নিচের কমান্ডগুলো একে একে দিয়ে এন্টার চাপুন।
hg clone https://hotot.googlecode.com/hg/ hotot
cd hotot
./install
এখানে (./install ) এর পরিবর্তে (./hotot.py) এই কমান্ডও চালাতে পারেন। ইনস্টল হয়ে গেলে Application → Internet → More Program এ Hotot দেখতে পাবেন।
উপরোক্ত পদ্ধতিতে সহজেই টুইটার ক্লায়েন্টটি ইনস্টল করে ফেলতে পারবেন ওপেনস্যুযেতে।
রবিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
ওয়ানডে তালিকায় আট নম্বরে বাংলাদেশ
আসুন, তেমনি একটি সুসংবাদের আসায় বিশ্বকাপের কাউন্ট-ডাউন শুরু করি।
রিলিজ হয়েছে ডেবিয়ান স্কুইজ
এক নজরে দেখে নেয়া যাক কি কি বিশেষত্ব নিয়ে এল “ডেবিয়ান স্কুইজ” :-
লিনাক্স কার্ণেলের পাশাপাশি বিএসডি কার্ণেল ব্যবহারের সুবিধা
দুটো নতুন পোর্ট যুক্ত করা হয়েছে ফ্রী বিএসডি কার্ণেলে kfreebsd-i386, kfreebsd-amd64
কেডিই প্লাজমা ওয়ার্কস্পেস ও অ্যাপ্লিকেশন 4.4.5
আপডেটেড গ্নোম 2.30
এক্সএফসিই 4.6 ডিই
এলএক্সডিই 0.5.0
এক্স ডট অর্গ 7.5
ওপেন অফিস 3.2.1
গিম্প 2.6.11
প্রায় 29000 সফটওয়্যার প্যাকেজ, যা প্রায় 15000 হাজার সোর্স প্যাকেজ থেকে বানানো
ওপেনজেডিকে 6b18
প্রায় 10000 নতুন প্যাকেজ যুক্ত করা হয়েছে
ডিপেন্ডেন্সি বেসড বুট সিস্টেমের কারণে বুটিং টাইম কম
আরো বিস্তারিত জানার জন্য ঘুরে আসতে পারেন মূল ওয়েবসাইট হতে। আর দেরী কেন, ইনস্টল করে ফেলুন “ডেবিয়ান স্কুইজ”; উপভোগ করুন ডেবিয়ানের পৃথিবী।
ডাউনলোড লিঙ্ক: সিডি/ডিভিডি ইমেজ
শুক্রবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
ফাএনজার জন্য লিব্রে অফিস আইকন
sudo ./lo-install
পাসওয়ার্ড দিয়ে ইনস্টল করে ফেলুন আইকনগুলো।
বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
উবুন্টুতে ইনস্টল করুন Atolm থিম
টার্মিনাল খুলে নিচের কমান্ডগুলো ক্রমান্বয়ে দিন।
এয়োকেন আইকন ইনস্টলের জন্য:
sudo add-apt-repository ppa:alecive/antigone && sudo apt-get update
sudo apt-get install awoken-icon-theme
মারিন ইনস্টলের জন্য:
sudo apt-get install gtk2-engines-murrine
ইকুইনক্স ইনস্টলের জন্য:
sudo add-apt-repository ppa:tiheum/equinox
sudo apt-get update
sudo apt-get install gtk2-engines-equinox
এটম থিম ইনস্টলের জন্য:
sudo add-apt-repository ppa:nikount/orta-desktop
sudo apt-get update
sudo apt-get install atolm-theme
কিছু ডেকোরেটর ইনস্টলের জন্য:
sudo apt-get install atolm-xfwm4-decorators
sudo apt-get install atolm-emerald-decorators
ইনস্টল হয়ে গেলে System → Preference → Appearance এ গিয়ে থিম সিলেক্ট করে দিন এটম। দেখুন চমৎকার একটি থিম কি করে আপনার উবুন্টুর চেহারাই পাল্টে দেয়।
আমার ডেস্কটপের একটা ছবি দিয়ে দিলাম। এতে অতিরিক্ত হিসেবে কংকি ও ডকি সেটআপ করা আছে।
বুধবার, ২ ফেব্রুয়ারী, ২০১১
মুভি রিভিউ: ডিপার্চারস (২০০৮)
এটি জাপানি ছবি যেটি বেশ কটি পুরস্কার জিতে নিয়েছে । ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে এক চাকরি হারানো যুবককে ঘিরে যে নিজের কষ্টগুলো নিজের ভিতর চেপে রাখে। টোকিও শহরে মিউজিক টিমে কাজ করা দাইগো যখন চাকরি হারিয়ে শখের বাদ্যযন্ত্রটি বিক্রি করে দেয় তখন অন্যরকম একটা অনুভূতি হয় । পরবর্তীতে সে চলে আসে নিজের শহরে যেখানে কাজ নেয় মৃতদেহকে সাজ-সজ্জা করানোর । একাজ মেনে নিতে না পেরে স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যায় । সে সময়ে দাইগোর অবলম্বন হয় ছোটবেলার কমদামি পুরনো বাদ্যযন্ত্রটি আর হারিয়ে যাওয়া ছেলেবেলার স্মৃতিচারণ ।একসময় সন্তানসম্ভবা স্ত্রী ফিরে আসে দাইগোর কাছে যখন দাইগোর ডাক পড়ে কাছের একজন মানুষকে শেষবারের মত সাজানোর কাজের ।
ছবির শেষাংশে দেখা যায় ৩০ বছর আগে চলে যাওয়া পিতার জন্য সন্তানের ভালবাসা, দাইগোর স্মৃতিতে পিতার কোন চেহারা ছিল না।ছিল একজন পুরুষের হাতে ছোট্ট এক শিশুর তুলে দেওয়া একটি শ্বেতপাথরের ছবি। পিতার মৃতদেহের হাতে থাকা সেই পাথরটি মনে করিয়ে দেয় সন্তানের প্রতি জন্মদাতার অকৃত্রিম ভালবাসা । যে দৃশ্য জমতে থাকা কান্নাকে থামতে দিতে চায় না।মনে করিয়ে দেয় আমাদের চারপাশে থাকা শত শত পিতার কথা ।
আশা করি ছবিটি আপনাদের ভাল লাগবে । সময় পেলে দেখে ফেলুন DEPARTURES (Academy Award 2009 Winner & 10 Japan Academy Prize Winner) ।
উবুন্টুতে এলিগ্যান্ট থিম প্যাক
প্রথমেই নিচের কমান্ডগুলো টার্মিনালে দিন।
sudo add-apt-repository ppa:murrine-daily/ppa
sudo apt-get update && sudo apt-get install gtk2-engines-murrine
আপনার নটিলাস ইলামেন্টারি আপডেট করার জন্য দিন নিচের কমান্ড।
sudo add-apt-repository ppa:am-monkeyd/nautilus-elementary-ppa
sudo apt-get update && sudo apt-get upgrade
nautilus -q #restarts nautilus
উল্লেখ্য sudo apt-get upgrade কমান্ড দিলে আপনার নতুন আপডেটগুলো ইনস্টল হবে। তাই এটি দিলে সময় নিয়ে দেবেন। আপগ্রেড না করেও ইনস্টল করতে পারেন। সবশেযে এলিগ্যান্ট গ্নোম প্যাক ইনস্টল করার জন্য নিম্নোক্ত কমান্ড দিন।
sudo add-apt-repository ppa:elegant-gnome/ppa && sudo apt-get update
sudo apt-get install elegant-gnome ttf-droid
আপনি লিনাক্স মিন্ট ব্যবহারকারী হলে elegant-gnome-mint এই কমান্ড দিন elegant-gnome এর পরিবর্তে। এবার Applications > Accessories > Elegant GNOME তে যান এবং ইনস্টলের জন্য Ok দিন।
এভাবেই আপনি ইনস্টল করতে পারেন এলিগ্যান্ট থিম প্যাক। আরেকটি কথা, যদি আপনার AwOken আইকন প্যাক ইনস্টল করা থাকে সেটি আনইনস্টল করে নিন সবার আগে। তারপর অন্য কমান্ড চালান।
sudo apt-get remove awoken-icon-theme
দেখুন কেমন দেখাচ্ছে এলিগ্যান্ট থিম ইনস্টলের পর।